মনোহরদী প্রতিনিধি :
আশরাফ উদ্দিন ভূঁইয়া গং তপছিল বর্ণিত সম্পত্তি সরকারী খাস সম্পত্তি নহে ঘোষনার দাবীতে বিজ্ঞ সহকারী জজ,
আদালতে মোকদ্দমা নং ৬০/২০০৮ দায়ের করেন যাহা উভয় পক্ষের শুনানী অন্তে বিগত মনোহরদী
১৬-০৮-২০১০ইং তারিখে রায় ও ডিক্রি হয়।
সরকারী পক্ষ সংক্ষুব্দ হইয়া উপরোক্ত রায়ের রিরুদ্ধে
দেওয়ানী আপীল নং ১৩৪-২০১২ দায়ের করলে উভয় পক্ষের শুনানী অস্তে আপীল টি মঞ্জুর করায়
সংক্ষুব্দ হইয়া আশরাফ উদ্দিন ভূঁইয়া গং
সুপ্রিম কোর্টের হাই কোর্ট বিভাগ এ সিভিল
রিভিসন নং ৪৮৭৫-২০২৪ দায়ের করলে হাইকোর্ট বিভাগ প্রাথমিক শুনানী অন্তে বিগত ২১-১০-২০৪ইং তারিখে রুল জারী করেন এবং রুলটি নিষ্পতি না হওয়া পর্যন্ত বিগত
২৬-০৫-২০২৪ইং তারিখে যুগ্ম জেলা জজ প্রথম কোর্ট নরসিংদী এর দেওয়ানী আপিল মোকদ্দমা
নং ১৩৪/২০১২এর রায় ও ২৯-৫-২০২৪ইং তারিখে ডিক্রী সকল প্রকার কার্যক্রম স্থগিত করেন
এবং পূর্বে ৬০/২০০৮ইং নং মোকদ্দমা সহকারী জজ আদালত মনেহারদী কর্তৃক ১৬-৮-২০১০ইং
তারিখে রায় ও ডিক্রী বহাল থাকিবে ।
‘
তক্ষশীল মৌজা হাতিরদিয়া, উপজেলা মনোহরদী, জেলা নরসিংদী সিএস/এস এ দাগ নং ৬৪ জমির পরিমান ৯ শতাংশ রকম নাল আর.এস দাগ ৯১ জমির পরিমান ৯ শতাংশ রকম নাল ।
আশরাফ উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসর রফিকুল ইসলাম মোল্লা ফারুক
(আলিশা চেয়ারম্যান) আওয়ামী লীগের ক্ষমতা ব্যবহার করে আমাদের জমি দখল করে মার্কেট নির্মাণ করেন। আমি আদালতে মামলা করলে বিজ্ঞ আদালত আমাদের পক্ষে রায় প্রদান করেন আমরা মার্কেটটি পুনরায় উদ্ধার করি বর্তমানে আমাদের দখলে রয়েছে ।
আমরা মার্কেটে ব্যবসা-বাণিজ্য করছি ।
আলিশা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র হত্যার মামলা রয়েছে আমি তার গ্রেফতারের দাবী জানাচ্ছি ।
চেয়ারম্যান একজন অত্যাচারী ও ভূমিদস্য।
একদোয়ারিয়া ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি জামাল উদ্দিন বলেন চেয়ারম্যানের অত্যাচারে আমরা অতিষ্ঠ ছিলাম সে ছাত্র হত্যা করেছে ছাত্র আন্দোলন দমন করেছে এবং বিএনপির নেতাকর্মীদের উপরে অত্যাচার করেছে ।
আশরাফ উদ্দিন ভূঁইয়ার মার্কেট দখল করেছে এখন আদালতের মাধ্যমে মার্কেট তারা ফিরা পেয়েছে আমরা আদালতের রায়কে সম্মান জানায় ।
এই প্রতিবেদক হাতিরদিয়া বাজারে গেলে এলাকার শত শত লোক জড়ো হয় তারা জানান আলিশা চেয়ারম্যানের অত্যাচারে তারা অধিষ্ঠিত ছিল।
আলিশা চেয়ারম্যান বিভিন্ন মানুষের জায়গা জমি দখল করেছে এবং ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে নিয়মিত চাঁদ আদায় করেছে। তারা তার বিচার চেয়েছে । এ ব্যাপারে মোল্লা রফিকুল ইসলাম ফারুক চেয়ারম্যানের অফিসে গেলে তাকে পাওয়া যায়নি মোবাইলে ফোন করলে মোবাইলটি বন্ধ পাওয়া যায় ।