ব্রেকিং নিউজ
নরসিংদীর পলাশে যথাযোগ্য মর্যাদায় স্বাধীনতা দিবস পালিত ঘোড়াশাল পৌরসভা বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে ইফতার মাহফিল নরসিংদীর পলাশে ইমাম ও উলামাদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ নরসিংদী শিবপুর আইয়ুবপুরে টাকার বিনিময়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন করছেন বিএনপির নাম ধারী কিছু নেতা নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে ঠাকুরগাঁওয়ে মানববন্ধন ভগিরথপুর দারুল উলুম আল হাছান ওয়াল হোসাইন ইসলামিয়া হাফেজিয়া মাদ্রাসার উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল ধর্ষকের বিচার দাবিতে নরসিংদীতে শহীদ জিয়া পরিষদের মানববন্ধন বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে ঠাকুরগাঁওয়ে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত নরসিংদীর পলাশে পৌর বিএনপি নেতার নামে ফেসবুকে অপপ্রচার, থানায় সাধারণ ডায়েরী নরসিংদীর পলাশে পৌর বিএনপির নেতার নামে ফেসবুকে গুজব

Ads

ঠাকুরগাঁওয়ে দুই থানার ওসি’র বক্তব্য সাংঘর্ষিক ” আসামী গেলো কোথায় ?

রিপোর্টারের নাম / ১৪ দেখা হয়েছে
সময় শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

মাহামুদ আহসান হাবিব, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ॥

ঠাকুরগাঁওয়ের ভুল্লি থানাধীন ৬ নং আউলিয়াপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ এর সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আলীকে আটকের বিষয়ে ঠাকুরগাঁও পুলিশের ভূমিকা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠছে জনমনে।

ভূল্লী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম সরকার দাবি করছেন, তিনি আটক আসামিকে সদর থানায় হস্তান্তর করেছেন। অপরদিকে সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুর রহমান বলছেন, তারা এমন কোনো আসামি গ্রহণ করেননি বা পাননি। দুই থানার ওসির এমন সাংঘর্ষিক বক্তব্যে এবং এ ঘটনায় পুলি শের স্বচ্ছতা ও দায়িত্ব পালন নিয়ে জনমনে সৃষ্টি হয়েছে ব্যাপক চাঞ্চল্যের ।

জানাযায়,গত বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে মোহাম্মদ আলীকে আটক করে ভূল্লী থানা পুলিশ। ওই দিন বিকেলেই আটক ব্যক্তিকে সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়। কিন্তু শনিবার সদর থানার ওসি শহিদুর রহমান স্পষ্ট জানিয়ে দেন, “ভূল্লী থানা আমাদের কাছে কোনো আসামি হস্তান্তর করেনি। আমরা এমন কাউকে আটকও করিনি।”

তবে গোপন সূত্রের দাবি, মোহাম্মদ আলীকে আসলে সদর থানায় নেয়া হয়েছিল। কিন্তু মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে তাকে গোপনে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। এর আগেও সদর থানায় এমন অভিযোগ উঠেছিল।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঠাকুরগাঁও পুলিশ সুপার শেখ জাহিদুল ইসলাম জানান, বিষয়টি আমি অবগত রয়েছি। আমি বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যে কাজ করছি এবং তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবো।

পুলিশের এমন ভূমিকা আইনের শাসনের প্রতি মানুষের আস্থা নষ্ট করছে। অনেকেরই প্রশ্ন, আইনের শাসন কি কেবল দুর্বলদের জন্য? প্রভাবশালী হলে কি পুলিশও অসহায় হয়ে পড়ে, নাকি স্বপ্রোণদিত হয়ে পুলিশ নিজেই এসব করছে ?

এ বিষয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দ্রুত তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া উচিৎ, অন্যথায় পুলিশের প্রতি জনসাধারণের আস্থা আরও দুর্বল হয়ে পড়বে এমনটাই মনে করছেন সুশিল সমাজ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো খবর